Breaking News
Home / Life Style / চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা – অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা – অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো

আজ আলোচনা করব চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে। অনেকে এলোভেরার উপকার জানার জন্য ইন্টারনেটে সার্চ করেন চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা লিখে।  অনেকে আবার  চুলের যত্ন চলে চুলের যত্ন এলোভেরা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। আমরা আজ এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে। 

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা - অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো

চুল শুধুমাত্র মানুষের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নয় বরং চুল একজন মানুষের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলে।  এজন্যই নারী-পুরুষ সকলেই শক্তিশালী, ঘন এবং নরম চুল পছন্দ করেন। তাই মানুষ এখন চুলের যত্ন নিয়ে বেশি চিন্তা করে। কিভাবে চুল সুন্দর করা যায়, কিভাবে ঘন কালো চুল তৈরি করা যায় ইত্যাদি। এমন পরিস্থিতি থেকে রেহাই পেতে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন। আজকের পোস্টে আমরা চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করবো। আপনি যদি চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা জানতে  চান, তাহলে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন। 

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা

নিম্নে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হয়েছে। 

চুল বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে

অ্যালোভেরা জেল নিয়ে গবেষণা করে জানা গেছে, অ্যালোভেরা আমাদের চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে। অ্যালোভেরার মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে এবং চুলকে শক্তিশালী করতে কাজ করে থাকে। মাথার ত্বকে রক্ত ও সঞ্চালন করার মধ্য দিয়ে চুলের বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা অনেক বড় একটি ভূমিকা পালন করে থাকে। এর ভিত্তিতে বলা যায়, চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা অনেক। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা পেতে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।  এটি চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। 

মাথার খুশকি এবং চুলকানি দূর করে

অ্যালোভেরা গবেষণার পরে জানা গিয়েছে অ্যালোভেরাতে রয়েছে অ্যান্টিড্যানড্রাফ বা খুশকি অপসারণ করার শক্তি। এজন্যই চুলের কন্ডিশনার এবং শ্যাম্পুতে প্রধান উপাদান হিসেবে অ্যালোভেরা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমরা যারা চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাই, এই বিষয়টি তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে। এমনকি অ্যালোভেরা ত্বক সম্পর্কিত চুলকানি দূর করতেও সাহায্য করে থাকে। এই কাজের জন্য অ্যালোভেরা তে থাকা ভিটামিন সি ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৬ এবং বি-১২ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সহ এটি মাথার ত্বকে খুশকি এবং চুলকানির ক্ষেত্রে সহায়ক।

চুল পড়া রোধ করে

চুল পড়া বন্ধ করতে অ্যালোভেরার ব্যবহার করা যেতে পারে। আমরা জানি, চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা রয়েছে। এছাড়াও অ্যালোভেরার সম্পর্কিত একটি গবেষণায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, অ্যালোভেরায় রয়েছে সিস্টাইন এবং লাইসিন নামক কিছু উপাদান। এই উপাদানগুলো চুল পড়া সমস্যা থেকে উন্নত করে।  এই ভিত্তিতে আমরা চুল পড়া বন্ধ করতে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারি। 

 জীবাণুনাশক বৈশিষ্ট্য

অ্যালোভেরা হচ্ছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রভাব সমৃদ্ধ একটি প্রাকৃতিক উপাদান।  একই সাথে অ্যালোভেরা রয়েছে ৬ ধরণের  অ্যান্টিসেপটিক এজেন্ট। এর মধ্যে রয়েছে লুপিওল, ইউরিয়া নাইট্রোজেন, স্যালিসিলিক এসিড, সিনেমাটিক এসিড, সালফার এবং ফেনোল। এ সকল উপাদান এর উপস্থিতির ফলে, অ্যালোভেরা  আমাদের মাথা ত্বকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়।  পাশাপাশি অ্যালোভেরা চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এজন্য এটিকে কন্ডিশনার হিসাবে ব্যবহার করা যায়। 

অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো?

যদি চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা অনেক। অ্যালোভেরা নিজেই চুলের জন্য দুর্দান্ত একটি ওষুধ হিসেবে কাজ করে।  পাশাপাশি অ্যালোভেরার সাথে আরও কিছু জিনিস মিলিত হলে এর প্রভাব বাড়ানো সম্ভব। যারা জানেন না, চুলের জন্য অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো। তাদের জন্য পোস্টের এই অংশে আমরা জানাবো অ্যালোভেরা কিভাবে ব্যবহার করবো এই সম্পর্কে। চলুন তাহলে  অ্যালোভেরা ব্যবহার করার নিয়ম জেনে নেই।

অ্যালোভেরা ও ক্যাস্টর অয়েল প্যাক তৈরির উপাদান

  • ১ কাপ তাজা অ্যালোভেরা জেল 
  • ২ টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল
  • ২ চা চামচ মেথি গুঁড়া
  • শাওয়ার ক্যাপ
  • তোয়ালে

প্রথমে সবগুলো  উপকরণ একটি পাত্রে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।  এই মিশ্রণটি গোসল করার দুই ঘন্টা পূর্বে আপনার চুলে ব্যবহার করতে হবে।  মনে রাখবেন এই মিশ্রণটি আপনার চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে নিতে হবে।  মিশ্রণটি চুলে ব্যবহার করার পর মাথায় একটি শাওয়ার ক্যাপ পড়ে নিন। শাওয়ার ক্যাপের পাশাপাশি একটি তোয়ালেও মাথায় বেঁধে নিতে পারেন। 2 ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর গোসলের সময় ঠান্ডা পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।  এই প্যাকটি সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার করতে পারেন। 

অ্যালোভেরা ও ক্যাস্টর অয়েল প্যাক – কিভাবে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা 

চুলের বৃদ্ধির জন্য অ্যালোভেরা ও ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার বিকল্প নেই।  এটি আমাদের চুলের জন্য বিশেষভাবে উপকারী বলে মনে করা হয়।  এনসিবিআইয়ের একটি গবেষণায় এটি নিশ্চিত হয়েছে যে,  চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও ক্যাস্ট্রল অয়েল উপকারী।  ক্যাস্টর অয়েল আমাদের চুলে কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে থাকে  এবং এর সাথে বিভক্ত প্রান্ত ও  চুল পড়া সমস্যা থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে।  আমরা যারা চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাই তারা চাইলে ক্যাস্ট্রল অয়েল ব্যবহার করতে পারি। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি।  চুলের যত্নের জন্য অ্যালোভেরার সাথে ক্যাস্ট্রল অয়েল ব্যবহার করলে এর উপকারিতা আরো বেশি বাড়াতে সক্ষম হবে। 

অ্যালোভেরা ও মধুর প্যাক তৈরির উপাদান

  • অ্যালোভেরা জেল ৫ চা চামচ
  • নারকেল তেল ৩ টেবিল চামচ
  • দুই ২ চামচ
  • শাওয়ার ক্যাপ 

প্রথমে একটি পাত্রে সব উপকরণ গুলো একসাথে মিশিয়ে একটি সূক্ষ্ম পেস্ট তৈরি করুন। পেস্ট তৈরি করা হয়ে গেলে এটি চুলের গোড়া থেকে লাগানো শুরু করুন এবং চুলের আগা পর্যন্ত লাগান। এই মিশ্রণটি চুলের আগার দিকে বেশি ব্যবহার করুন, কারণ চুলের এই অংশটি বেশি নষ্ট হয়। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগানো হয়ে গেলে, মাথায় একটি শাওয়ার ক্যাপ পড়ে নিন। এবার আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন।  তারপর শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার  লাগিয়ে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি খুবই অল্প সময় মধ্যে তৈরি করা যায়। চুলের যত্নে অ্যালোভেরা ও মধুর প্যাকটি সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার করতে পারেন। 

অ্যালোভেরা ও মধুর প্যাক – কিভাবে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা 

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি।  এলোভেরাতে এমন কিছু উপকরণ রয়েছে যেগুলো আমাদের চুলের জন্য বিভিন্নভাবে উপকার করে থাকে।  অ্যালোভেরা ও  মধু একত্রে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে সেটি ব্যবহার করলে অ্যালোভেরার ও মধুর উপকারিতা পেতে পারি। দুবাইয়ের একটি  রিসার্চ ল্যাবে মধু নিয়ে  গবেষণা করা হয়। গবেষণায় পাওয়া তথ্যমতে,  মধু আমাদের চুলের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়েছে।  মধুর এই গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে,  মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ( ব্যাকটেরিয়া নিধন),  এন্টিফাঙ্গাল (ছত্রাক নিধন) এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (ফ্রি রেডিক্যাল ডেস্ট্রুং) বিদ্যমান। মধুতে এসকল উপকরণ থাকায় মধুর আমাদের মাথার খুশকি এবং চুল পড়া সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। একই সাথে নারিকেল তেল নির্জীব চুলের নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে।  এই ভিত্তিতে চুলের যত্নে মধু এবং অ্যালোভেরা অনেক উপকাচুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও মধুর উপকারিতা জানার মাধ্যমে আমরা মধুর গুনাগুণ এবং এলোভেরার গুনাগুণ একসাথে পেতে এই প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। 

ডিম ও অ্যালোভেরা প্যাক তৈরির উপাদান

  • অ্যালোভেরা জেল ৪ টেবিল চামচ
  • অলিভ অয়েল ৩ টেবিল চামচ
  • ডিমের কুসুম ১ টি
  • শাওয়ার ক্যাপ

প্রথমে একটি পাত্রে উপরের সবগুলো উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি আপনার মাথার তালু এবং চুলে ভালো ভাবে লাগাতে হবে। বিশেষ করে পেস্টটি চুলের গোরায় ভালো করে লাগাতে হবে। প্যাকটি মাথায় ব্যবহার করার পর মাথায় একটি শাওয়ার ক্যাপ পড়ে নিন। এখন ২০-২৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর চুলে শ্যাম্পু করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে নিন। হালকা কন্ডিশনার লাগানোর পর চুল ছেড়ে দিন। 

ডিম ও অ্যালোভেরা প্যাক – কিভাবে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা

এনসিবিআই এর একটি গবেষণায় ডিম থেকে পাওয়া গিয়েছে পেপটাইড। এটি আমাদের চুলের বৃদ্ধির জন্য উপকারী। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও ডিমের উপকারিতা একসাথে পেতে এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করতে পারেন। 

পেঁয়াজ ও অ্যালোভেরা প্যাক তৈরির উপাদান

  • পেয়াজের রস ১ কাপ
  • অ্যালোভেরা জেল ১ চামচ
  • দ্রষ্টব্যঃ এই উপাদানগুলোর পরিমাণ চুলের দৈর্ঘ্য এবং ঘনত্বের উপর নির্ভরশীল।

এই প্যাকটি তৈরি করার জন্য প্রথমে মাঝারি আকারের ৩-৪ টি পেঁয়াজ নিতে হবে। পেঁয়াজগুলোর ভালো করে পিষে নিন। তারপর এই পিষে নেওয়া পেঁয়াজ থেকে রস বের করে নিন। এক্ষেত্রে রস বের করতে জাল কাপড় বা চালুনি ব্যবহার করতে পারেন। এবার এই পেঁয়াজের রসের সাথে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি এখন প্রস্তুত হয়ে গেছে। এবার এটি চুলে এবং চুলের গোঁড়ায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। চুলে ভালোভাবে দ্রবীভূত না হওয়া পর্যন্ত ম্যাসাজ করতে থাকুন। ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর হালকা শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ১ বার এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করতে পারেন। 

পেঁয়াজ ও অ্যালোভেরা প্যাক – কিভাবে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা

এনসিবিআই এর মতে পেঁয়াজের রসে উপস্থিত সালফার আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকারী। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতার পাশাপাশি পেঁয়াজেও রয়েছে চুলের অনেক উপকারিতা। পেঁয়াজের রস চুল পড়া সমস্যা রোধ এবং চুলের বৃদ্ধির জন্য সাহায্য করে থাকে। চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও পেঁয়াজের উপকারিতা একসাথে পেতে এই প্যাকটি ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে বাজারে প্রস্তুত ওষুধযুক্ত চুলের সিরামগুলোও ব্যবহার করতে পারেন, যা প্রস্তুত করা হয়েছে পেঁয়াজের নির্যাস দিয়ে। 

অ্যালোভেরার কিছু পার্শ্বপতিক্রিয়া

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও বিভিন্ন প্যাক সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন এখন জেনে নেই অ্যালোভেরা ব্যবহারে কিছু পার্শ্বপতিক্রিয়া সম্পর্কে। অ্যালোভেরা সহ উপরের কোন মিশ্রণ চুলে প্রয়োগ করার পর যদি মাথার ত্বকে চুলকানি বা জ্বলন হয়, তাহলে এটি অবিলম্বে ধুয়ে ফেলুন। কারণ আপনার মাথার ত্বক বেশি সংবেদনশীল হতে পারে। এই সাথে, যদি কারো পেঁয়াজ বা টিউলিপস (এক প্রকার ফুল) থেকে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে তাদের জন্য অ্যালোভেরা ব্যবহার করা উচিত নয়। 

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। একই সাথে এই পোস্টের মাধ্যমে চুলের যত্নে অ্যালোভেরা ব্যবহারের বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয়েছে। আপনিও যদি চুল ঘন, নরম এবং লম্বা করতে চান তাহলে উপরে প্যাকগুলো আপনার চুলের ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আজকের পোস্টটি আপনার উপকারে আসলে আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে পারেন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। ধন্যবাদ। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *