Breaking News
Home / Education / সময় উপযোগী সেরা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া দেখুন

সময় উপযোগী সেরা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া দেখুন

আপনি কি গ্রামে বসবাস করেন? গ্রামে থেকে ব্যবসা করার কথা ভাবছেন? তাহলে আপনাকে অবশ্যই গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে হবে।  আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে। 

আমরা মনে করে থাকি গ্রামে ব্যবসার সুযোগ খুবই কম,  তবে গ্রামে এমন অনেক ধরনের ব্যবসা আছে যেগুলোর মাধ্যমে প্রচুর লাভবান হওয়া সম্ভব। 

শহরাঞ্চলে ব্যবসায়ীর সংখ্যা অনেক বেশি, যার ফলে ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা বেশি থাকে এবং ব্যবসায় সফলতা পাওয়াটা খুব কঠিন হয়ে যায়।  তবে, গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ ব্যবসা না করে শহরে গিয়ে চাকরি করবেন এমনটি ভেবে থাকেন। ফলে, গ্রামাঞ্চলে ছোট ব্যবসা দিয়ে শুরু করে আস্তে আস্তে বড় ব্যবসা গুলোর ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অনেক কম থাকে এবং তাড়াতাড়ি সফলতা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

সময় উপযোগী সেরা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া দেখুন

আপনি যদি গ্রামে ব্যবসা করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে আজকের পোস্ট গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া আপনার পড়ে দেখা উচিত।  আজকের পোষ্টে আমরা এমন কিছু গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে  জানব। যেগুলো নিয়ে কাজ করলে আপনি দ্রুত সফলতার মুখ দেখতে পাবেন। 

গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া

বাংলাদেশ ও ভারতের বেশিরভাগ গ্রামে বসবাস করা মানুষের প্রধান জীবিকা চাষবাস  বা কৃষিকাজ করে অর্থ উপার্জন করা। তবে আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা গ্রামে বসবাস করেন কিন্তু চাষবাস বা কৃষিকাজ না করে, ব্যবসা শুরু করতে চান।  গ্রামে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ গ্রামে শহরের মতো সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না।  তবে তার মানে এই নয় যে আপনি গ্রামে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন না।  গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া থেকে আপনার পছন্দের ব্যবসা বেছে নিন এবং ছোট থেকে শুরু করুন। ধীরে ধীরে ব্যবসাকে বড় করার সুযোগ রয়েছে।

গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া ও সুযোগ ২টাই আছে। সব ধরনের ব্যবসা নয়,  এমন কিছু ব্যবসা আছে যেগুলো আপনি গ্রামে শুরু করতে পারলে সেরা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া  হবে। গ্রামে ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমদিকেই বড় বিনিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। আপনি চাইলে কম বিনিয়োগ দিয়েও সুন্দর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

আরও পড়ুনঃ বাংলালিংক সিম বন্ধ করার নিয়ম

আপনি যদি গ্রামে বসবাস করে থাকেন এবং আপনি নিজেই একটি সফল ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের এই পোষ্টটি  গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া খুঁজতে আপনাকে সহযোগিতা করতে পারে।  আপনি যদি গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া খুঁজতে থাকেন তাহলে সম্পুর্ন পড়তে থাকুন আশা করি আপনার ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে খুবই উপকৃত হবেন।

গ্রামে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া

গ্রামে এমন অনেক মেয়ে আছে যারা নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করতে চান ব্যবসার মাধ্যমে। এজন্য অনেকে গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া বা গ্রামে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান।  পোষ্টের এই অংশে আমরা গ্রামের মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। 

বর্তমানে মেয়েরাও ছেলেদের থেকে পিছিয়ে নেই, মেয়েরাও ব্যবসা করার মাধ্যমে নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করতে চায় এবং নিজেদের জন্য আলাদা পরিচয় গঠন করতে চাই।  তবে  অনেক মেয়েই  ব্যবসার কথা চিন্তা করলেও গ্রামে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া কি কি হতে পারে এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানে না।  এ জন্য অনুপ্রাণিত  উদ্যোক্তারা ব্যবসা শুরু করার কথা থাকলেও তাদের মনে প্রশ্নগুলো আসতে থাকে যার ফলে তারা একসময় পিছিয়ে পড়ে। নিচে মেয়েদের জন্য ব্যবসার আইডিয়া গুলো দেওয়া হল। চলুন দেখে নেওয়া যাক কিছু লাভজনক গ্রামে ব্যবসার আইডিয়াসমূহ: 

১) গ্রামে কম্পিউটার ট্রেনিং ব্যবসা

কম্পিউটারে এক্সপার্ট হওয়ার পর অনেকেই চিন্তা করে থাকেন গ্রামে কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার শুরু করবেন। গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে গ্রামে কম্পিউটার ট্রেনিং ব্যবসা অন্যতম একটি। 

গ্রামে কম্পিউটার ট্রেনিং ব্যবসা করতে হলে কিভাবে শুরু করবেন,   কি কি প্রয়োজন হবে এই সকল বিষয় তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।  গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে ১ নম্বরে  স্থান পাওয়া কম্পিউটার ট্রেনিং শুরু করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আইটি বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে।  আপনার গ্রামে কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর চাহিদা কতটুকু সে বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। আশেপাশে কোন ট্রেনিং সেন্টার থাকলে তার থেকে পরামর্শ নিতে পারেন। 

কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার খুলতে কি কি প্রয়োজন

  • মনোরম পরিবেশ মুখর একটি পারফেক্ট ঘর
  • বিদ্যুৎ ব্যবস্থা
  • শুরুর দিকে ৫ টি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
  • ট্রেড লাইসেন্স (ইউনিয়ন পরিষদ থেকে)
  • প্রজেক্টর (অপশনাল)
  • ট্রেইনিং দেওয়ার দক্ষতা থাকতে হবে;  সাথে সার্টিফিকেট রাখতে হবে
  • ট্রেনিং সেন্টারের জন্য ইউনিক ও এট্রাক্টিভ নাম নির্বাচন করুন। 

২) ডিমের ব্যবসার আইডিয়া

ডিমের ব্যবসা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে খুবই  লাভজনক একটি ব্যবসা। 

অনেক আগে থেকেই মানুষ ডিমের ব্যবসা করে আসছে। অনেকেই চাকরি না পেয়ে হতাস হয়ে যাই। অনেকের মাথায় ব্যবসা করার আগ্রহ আসলেও প্রশ্ন এসে যায়; ব্যবসা করতে অনেক টাকা লাগে, কিভাবে শুরু করব,  এত টাকা কোথায় পাব ইত্যাদি।

আপনিও যদি এমন পরিস্থিতির মধ্য থাকেন তাহলে ডিমের ব্যবসার আইডিয়া আপনার জন্য।  ডিমের ব্যবসার আইডিয়া নতুন  কোন ব্যবসা নয়।  যুগ যুগ ধরে ডিমের ব্যবসার আইডিয়া চলে আসছে।  ডিমের ব্যবসায় লাভ না থাকলে এতদিন ডিমের ব্যবসার আইডিয়া টিকে থাকতে পারতো না।  

প্রথমে ডিমের ব্যবসা শুরু করবেন সেটা আগে ঠিক করতে হবে। যেমন: 

  • দোকান নিয়ে ডিমের ব্যবসা শুরু করবেন নাকি ভ্যান গাড়ি বা রাস্তায়? 
  • আপনি চাইলে বড় বড় বেকারিতে ও ডিম সাপ্লাই দিতে পারেন।
  • হোটেল,  রেস্টুরেন্ট অথবা মুদির দোকানেও ডিম সাপ্লাই দিতে পারেন।
  •  আপনি চাইলে শুধু ফাটা ডিমের ব্যবসা করতে পারেন।
  •  সিদ্ধ ডিম ও বিক্রি করতে পারে।

আরও পড়ুনঃ টেলিটক প্যাকেজ দেখার নিয়ম 

ডিমের ব্যবসার আইডিয়া নেওয়ার পাশাপাশি আরো কিছু প্রশ্ন করুন নিজেকে;

ডিমের ব্যবসাটি কোথায় শুরু করা হবে অথবা কোথায় করলে ভালো চলবে?

দোকান নিলে দোকানের নাম কেমন হওয়া উচিত?

ডিমের ব্যবসা ছোট পরিসরে করবেন নাকি বড় পরিসরে করবেন?

ডিমের ব্যবসা শুরু করতে হলে এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে।  সাধারণত দুই ধরণের ডিম বাজারে পাওয়া যায়। ১) মুরগির ডিম ও ২) হাঁসের ডিম। হাঁসের ডিমের গন্ধের সাথে আঁশটে গন্ধ থাকে ফলে অনেকেই হাসের ডিম পছন্দ করে না। তবে হাঁসের ডিম মুরগির ডিমের তুলনায় আকারে বড় হয়ে থাকে এবং পুষ্টিগুনও বেশি রয়েছে। এজন্য আপনাকে বিবেচনা করতে হবে কোন ধরনের ডিম দিয়ে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। চাইলে ২ ধরনের ডিম দিয়ে প্রাথমিক ভাবে ডিমের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  বর্তমান সময়ে বাজারে কোয়েল পাখির ডিমও প্রচলিত আছে।

৩) মোবাইল ও কম্পিউটার মেরামতের ব্যবসা

গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে গ্রামে মোবাইল ও কম্পিউটার মেরামতের ব্যবসা অন্যতম একটি। যে কোন ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমেই আপনাকে ওই বিষয় সম্পর্কে কিছুটা হলেও জ্ঞান থাকতে হবে।  একইভাবে মোবাইল ও কম্পিউটার মেরামতের ব্যবসা করতে হলে আপনাকে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। না হলে ব্যবসা করতে পারবেন না।  মোবাইল ও কম্পিউটারের প্রোডাক্টস  বিক্রি করতে হয় এমন ধরনের অনেক ব্যবসা রয়েছে। কিন্তু মোবাইল ও কম্পিউটার মেরামতের ব্যবসা হচ্ছে একটি সেবা (Service) সম্বন্ধীয় ব্যবসা। 

এই ব্যবসায় আপনি নিজের জ্ঞান ও বুদ্ধির দ্বারা একটি মোবাইল ভালো করার সেবা দিচ্ছেন।  তবে এই ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমেই মোবাইল ও কম্পিউটার রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে হবে।  চিন্তা করবে করবেন না,  বর্তমানের আধুনিক ইন্টারনেটের সময়ে মোবাইল ও কম্পিউটার রিপেয়ারিং এর কাজ শেখা তেমন বড় কোন বিষয়ই না। মাত্র ১-২ মাসে মোবাইল সার্ভিস এর কোর্স শেষ করতে পারবেন। 

ইন্টারনেটে থাকা বিভিন্ন ওয়েবসাইট, Youtube, Udemy  ইত্যাদি থেকে ঘরে বসেই আপনি আপনার অবসর সময়ে এই কাজগুলো শিখে নিতে পারবেন।  পাশাপাশি আপনি চাইলে ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কম্পিউটার মোবাইল মেরামত এর কোর্স করতে পারেন। মোবাইল মেরামত বা মোবাইল সার্ভিসিং শেখা সবথেকে দ্রুত ও কার্যকরী উপায় হচ্ছে ভালো ভালো মোবাইল রিপেয়ারিং সেন্টার দোকানে কিছুদিন কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। এভাবে প্রথমদিকে মোবাইল সার্ভিসিং করার কাজ শিখুন এবং তারপর নিজের কাছে থাকা খারাপ মোবাইল গুলো মেরামত করার চেষ্টা করুন।  এভাবে আপনি আপনার নিজের কার্য ক্ষমতা যাচাই করে নিতে পারবেন।  ভালো করে স্মার্ট ফোন রিপেয়ারিং এর কাজ শিখতে পারলে আপনি নিজের ব্যবসার দিকে এগোতে পারেন। 

৪) বিকাশ / নগদ / রকেট ও মোবাইল রিচার্জ ব্যবসায়

গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে খুবই কমন এবং লাভজনক ব্যবসা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে বিকাশ / নগদ / রকেট ও মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা। মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করলে শুরুর দিকে আপনাকে সীমিত লাভ করতে হবে এরকম কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।  মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না এটি কতটা লাভজনক একটি ব্যবসা।  পাশাপাশি আপনি চাইলে বিকাশ, নগদ  বা রকেট সহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট সেবা চালু করতে পারেন।  এই প্রত্যেকটি বিষয়গুলো সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান ও ব্যবসা শুরুর ধারণা পেতে হলে আপনাকে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে।  আপনার বাজারে অথবা নিকটস্থ কোন মোবাইল রিচার্জ ব্যবসায়ী থাকতে পারে। তার সাথে পরামর্শ করুন এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।

মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা এমন কিছু ট্রিকস আছে যেগুলো ফলো করলে আপনি সীমিত মূলধন দিয়েও বেশ ভালো পরিমাণ অর্থ লাভ করতে পারবেন অল্প কিছুদিনের মধ্যেই।  তাই যারা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া  জানতে চান তাদের জন্য বিকাশ / নগদ / রকেট ও মোবাইল রিচার্জ ব্যবসাটি খুবই ভালো একটি ব্যবসা। 

৫) রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্র

ব্লাড সুগার, থাইরয়েড এর মত সাধারণ রোগের রক্তপরীক্ষা করতে হলেও গ্রামের মানুষকে শহরে যেতে হয়।  কিন্তু এই রোগী গুলোকে নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করতে হয়। তাই আপনি নিজে যদি আপনার গ্রামেই একটি রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করতে পারেন তাহলে গ্রামের সকল ধরনের মানুষ রোগ পরীক্ষা করার জন্য আপনার রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্রে আসবে।  ফলে আপনি খুব দ্রুতই ব্যবসার সফলতার মুখ দেখতে পাবেন।  সাধারণ রোগের জন্য আপনার কেন্দ্রেই রক্ত পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখবেন আর বড় রোগগুলোর নমুনা সংগ্রহ করে শহরের কোথাও থেকে পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারেন।  এজন্য কোনো বড় কেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি অথবা যোগাযোগ করে রাখতে পারে। গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে রোগ নিরীক্ষণ কেন্দ্র ব্যবসাটি খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা।  যদি ব্যবসাটি সময় মত চালু করতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ পাকিস্তানি মেয়ে শিশুর নাম অর্থসহ

শেষ কথা

 আজ আমাদের আলোচনা ছিল গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে। এমন অনেক মানুষ আছেন যারা গ্রামে ব্যবসা শুরু করতে চান কিন্তু কি নিয়ে ব্যবসা করবেন বা কোন ব্যবসায় লাভবান হতে পারবেন এ সম্পর্কে ধারণা নেই। আজকের পোষ্টটি মূলত তাদের জন্যই তৈরি করা হয়েছিল যারা গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান। গ্রামে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে যদি সুন্দর মত একটি পরিকল্পনা তৈরি করে নিতে পারেন তাহলে ব্যবসায় সফলতার মুখ দেখতে আপনাকে খুব একটা পরিশ্রম করতে হবে না।  এজন্য পরামর্শ থাকবে যে কোন ব্যবসা শুরু করার পূর্বে উক্ত ব্যবসা সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান  ও অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা ভালো। তাহলে ব্যবসায় লস হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। আমাদের আজকের গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন কোন আইডিয়াটি আপনার পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *